Table of Contents
হাই প্রেসার এর লক্ষণ
বিজ্ঞানের ভাষায় উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাকে বলে ‘হাইপারটেনশন’। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উচ্চ রক্তচাপের বেশ কিছু লক্ষণ চোখের সামনে থাকলেও তা অবহলা করেন বহু মানুষ।
নাক থেকে রক্ত পড়া
সাইনুসাইটিসের মতো রোগ থেকেও নাক থেকে রক্তপাত হতে পারে, তাই অনেকেই অবহেলা করেন এই উপসর্গটিকে। বিশেষজ্ঞরা কিন্তু বলছেন, উচ্চ রক্তচাপের ফলেও নাক থেকে রক্ত পড়তে পারে।
মাথা যন্ত্রণা
বারবার মাথা যন্ত্রণা হওয়া উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ হতে পারে। বিশেষ করে মাথার পিছনের দিকে ব্যথা হলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার।
ক্লান্তি
অল্পতেই ক্লান্ত লাগা উচ্চ রক্তচাপের অন্যতম উপসর্গ। উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তিদের রোজকার সাধারণ কাজের ক্ষেত্রেও ক্লান্তি আসতে পারে। পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপের কারণে দম ফুরিয়ে আসার মতো অনুভূতি তৈরি হওয়াও অস্বাভাবিক নয়।
চোখ ঝাপসা হয়ে আসা
দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসা, চোখের সামনে কালচে রঙের বিন্দু দেখতে পাওয়া, আচমকা সম্পূর্ণ বা আংশিক ভাবে দৃষ্টিশক্তি লোপ পাওয়াও উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ হতে পারে।
বুকে ব্যথা
উচ্চ রক্তচাপ হৃদ্যন্ত্রের সমস্যা ডেকে আনতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা উপেক্ষা করলে বুকে ব্যথা হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। কাজেই এই ধরনের উপসর্গ দেখা দিলেই অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যিক।
ক্লান্তি
অল্পতেই ক্লান্ত লাগা উচ্চ রক্তচাপের অন্যতম উপসর্গ। উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তিদের রোজকার সাধারণ কাজের ক্ষেত্রেও ক্লান্তি আসতে পারে। পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপের কারণে দম ফুরিয়ে আসার মতো অনুভূতি তৈরি হওয়াও অস্বাভাবিক নয়।
রক্তচাপ বৃদ্ধির কারণ বা উচ্চ রক্তচাপের কারণ
একজন মানুষের রক্তচাপ বৃদ্ধির অনেক কারণ রয়েছে। কিংবা উক্ত রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনে ভোগার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। একজন মানুষের যখন স্বাভাবিক রক্তচাপের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে অতিরিক্ত হয় তখনই তাকে হাইপার টেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ বলা হয়। নিম্নে হাইপারটেনশনের কিছু কারণ বর্ণনা করা হলো।
- খাবারে অতিরিক্ত লবণ ব্যবহার করা।
- মদ পান করা।
- মোটা হয়ে যাওয়া বা শরীরের ওজন অতিরিক্ত বৃদ্ধি পাওয়া।
- ধূমপান করা।
- পর্যাপ্ত শাকসবজি, ফলমূল এবং পুষ্টিকর খাবার না খাওয়া।
- রাতের বেলায় পর্যাপ্ত না ঘুমানো। একজন মানুষের 6 থেকে 8 ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন।
- অতিরিক্ত চা , কফি বা ক্যাফিন-যুক্ত পানীয় পান করা।
- উচ্চ রক্তচাপের অন্যতম কারণ হলো বংশগত কারণ। বংশের কারো উচ্চ রক্তচাপ থাকলে পরবর্তী প্রজন্মে উচ্চ রক্তচাপ হওয়া স্বাভাবিক।
- যথেষ্ট শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম না করা।
- বয়স বেশি হলে বিশেষ করে ৬০ বা ৬৫ পার হলে উচ্চ রক্তচাপ স্বাভাবিক।
দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায়
বংশগত উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধের তেমন ব্যবস্থা আবিষ্কৃত না হলেও জীবনযাত্রার পরিবর্তনের মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি অনেকটাই কমানো সম্ভব। তাই যেসব বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেগুলোর ব্যাপারে বেশি মনোযোগী হওয়া উচিত। নিম্নে এইরকম কতিপয় নিয়মাবলী আলোচনা করা হলো।
শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমানো
অতিরিক্ত ওজন উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি অনেক বাড়িয়ে দেয়। এজন্য খাওয়া-দাওয়া নিয়ন্ত্রণ এবং নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে অবশ্যই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। একবার কাংখিত ওজনে পৌঁছালে সীমিত আহার এবং ব্যায়াম অব্যাহত রাখতে হবে। ওষুধ খেয়ে ওজন কমানো বিপজ্জনক। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওজন কমানোর ওষুধ না খাওয়াই ভালো।
খাদ্য গ্রহণের ব্যাপারে সতর্কতা
কম কোলেস্টেরল ও চর্বি যুক্ত খাবার যেমন, খাসি বা গরুর গোস্ত, কলিজা, মগজ, গিলা, ডিম কম খেতে হবে পারলে বাদ দিয়ে দিতে হবে। সুষম খাবার নিশ্চিত করতে কম তেল দিয়ে রান্না করা খাবার, ননী মুক্ত দুধ, উদ্ভিজ্জ তেল যেমন সয়াবিন, ভুট্টার অথবা সূর্যমুখীর তেল খাওয়া যেতে পারে। রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রনের পাশাপাশি রক্তচাপ ঠিক রাখতেও রসু্নের ভুমিকা রয়েছে। তাই নিয়মিত রসুন খাওয়া যেতে পারে। অধিক আঁশযুক্ত খাবার গ্রহণ করা উত্তম । আটার রুটি ও ভাত পরিমাণ মতো খেতে হবে।
খাবারে লবণ নিয়ন্ত্রণ করা
অতিরিক্ত লবণ খেলে রক্তচাপ বেড়ে যায়। লবণ আমাদের শরীরের বাড়তি পানি ধরে রাখে ফলে রক্তের ভলিউম বা পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যায়। বাড়তি লবণ শরীরের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ধমনীর সংকোচনও বাড়িয়ে দেয় । ফলে শরীরে রক্তচাপ বেড়ে যায় । তাই তরকারিতে প্রয়োজনীয় লবণের বাইরে অতিরিক্ত লবণ না খাওয়াই ভালো।
নিয়মিত ব্যায়াম করা
নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে শারীরিক স্বাচ্ছন্দ্য অর্জন হয় যা উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ এবং চিকিৎসায় সহায়ক। ব্যায়াম ওজন কমাতে সাহায্য করে, শরীর ও মনকে সতেজ রাখে যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। তাই সকাল-সন্ধ্যায় হাঁটাচলা করা, সম্ভব হলে একটু দৌড়ানো, হালকা ব্যায়াম ইত্যাদি করতে হবে। অফিস কিংবা বাসায় লিফটে না চড়ে সিঁড়ি ব্যবহার করা যেতে পারে।
ধূমপান ও তামাক পাতা বর্জন
ধূমপানের কারণে হৃদরোগ, ফুসফুসের ক্যান্সার সহ শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগ দেখা দেয়। তাই নিজে ধূমপান থেকে বিরত থাকার পাশাপাশি ধূমপায়ীদের সংস্পর্শ থেকেও দূরে থাকা উচিত। তামাক পাতার ব্যবহারের সঙ্গেও হৃদরোগ এবং ষ্ট্রোকের গভীর সম্পর্ক আছে । তাই তামাক পাতা, জর্দ্দা, গুল লাগানো ইত্যাদি পরিহার করতে হবে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা
উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। তাই উচ্চ রক্তচাপ রোগীদের যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা আছে তাদের অবশ্যই সেটি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
শারীরিক ও মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা
যেকোন শারীরিক ও মানসিক চাপ পরিহার করার চেষ্টা করতে হবে। এজন্য নিয়মিত বিশ্রাম, হাসিখুশি থাকা, সময় মতো ঘুমানো, শরীরকে অতিরিক্ত ক্লান্তি থেকে বিশ্রাম দেওয়া উচিত। হবে।মানসিক শান্তি পাওয়া এবং মন প্রফুল্ল রাখতে নিজের শখের কাজ করা, নিজ নিজ ধর্মের চর্চা করা যেতে পারে।
নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করা
কোন সমস্যা না থাকলেও নিয়ম করে মাঝে মধ্যে যেমন বছরে এক-দুই বার অবশ্যই রক্তচাপ মাপতে হবে। এর ফলে আপনি উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত কিনা তা প্রথম থেকেই বোঝা যাবে। নিয়মিত মাথা ব্যাথা, চোখ ব্যাথা, শারীরিক দূর্বলতা ইত্যাদি সমস্যায় অবহেলা করা উচিত নয়। অনেক সময় নিম্ন রক্তচাপের কারনেও শরীরে দুর্বল ভাব হতে পারে। এমন হলে যথাশীঘ্র ডাক্তারের কাছে গিয়ে রক্তচাপ পরীক্ষা করে তাঁর পরামর্শ অনুযায়ী জীবন যাপন করা উচিত। তাই উচ্চ বা নিম্ন রক্তচাপ ধরা পড়া মাত্রই তা নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং জটিল রোগ বা প্রতিক্রিয়া হতেও রক্ষা পাওয়া যায়।
ক্যাফেইন থেকে দূরে থাকুন
উচ্চ রক্তচাপ কমানোর জন্য ক্যাফিন থেকে দূরে থাকুন। বিশেষজ্ঞদের মতে যাদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে তারা চা কফি ইত্যাদি ক্যাফাইন জাতীয় পানীয় থেকে দূরে থাকুন।
গভীরভাবে শ্বাস নিন
গভীরভাবে শ্বাস নিলে মানুষের মানসিক দুশ্চিন্তা দূরীভূত হয়। প্রাকৃতিকভাবে যদি রক্তচাপ কমাতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমে মানসিক চাপ কমাতে হবে। সেজন্য আপনাকে প্রথমে গভীরভাবে শ্বাস নিতে হবে এবং আস্তে আস্তে ছাড়তে হবে।
গোলমরিচ ব্যবহার করুন
উচ্চ রক্তচাপ কমাতে গোলমরিচ অনেক অংশে কাজ করে থাকে। বিশেষজ্ঞদের মতে গোলমরিচ উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে এবং এটি রক্তনালিকে প্রসারিত করতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন গরম পানির সাথে মধু ,লেবু এবং গোলমরিচ মিশিয়ে পান করুন।
নিয়মিত মেডিটেশন করুন
চ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য আপনাকে নিয়মিত মেডিটেশন করতে হবে। নিয়মিত মেডিটেশন করলে মানসিক দুশ্চিন্তা দূর হয় এবং এর ফলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ধূমপান বর্জন করুন
উচ্চ রক্তচাপের একটি অন্যতম কারণ হলো ধূমপান। ধূমপান বর্জন করলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। এছাড়া ধুমপান করলে রক্তে নিকোটিন সহ অন্যান্য বিষাক্ত পদার্থ মানুষের বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করে। বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপসহ হৃদরোগ হতে পারে।
নিয়মিত ইয়োগা ব্যায়াম করুন
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের আরেকটি প্রাকৃতিক উপায় হল নিয়মিত ইয়োগা ব্যায়াম করা। নিয়মিত ইয়োগা করলে মন ও শরীর দুটোই ভালো থাকে। শরীরে প্রশান্তি আসে। এর ফলে প্রাকৃতিকভাবেই উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়।
উচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেসার কমাতে রসুন
উচ্চ রক্তচাপ হলে সঠিক সময়ে চিকিৎসা না নিলে এটা হৃদরোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে রোগীর মৃত্যুর কারণ হতে পারে। উচ্চ রক্তচাপ কমাতে রসুনের অনেক ভূমিকা রয়েছে। নিয়মিত রসুন খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। ইউরোপিয়ান এক জার্নালের সমীক্ষা অনুযায়ী রসুনে থাকে অ্যালিসিন রিঅ্যাক্টিভ যৌগ যা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা পালন করে।
আপনার একটু যত্ন আর কিছু ভালো অভ্যাস এই নীরব ঘাতক হৃদরোগের কবল থেকে আপনাকে অনেক দূরে রাখতে পারে। তাই আজ থেকেই সচেতন হয়ে উঠুন এবং উচ্চ রক্তচাপের বিভিন্ন ঝুঁকি থেকে নিজেকে মুক্ত রাখুন।
হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয়
অনেক কারণেই হঠাৎ রক্তচাপ বাড়তে পারে। মানুষের পরিবার ও কর্মক্ষেত্রে চাপ বাড়ছে, ঘুম কম হচ্ছে, রাত জাগার অভ্যাস বাড়ছে, সব কিছু মিলে প্রেশার বাড়তেই পারে। তবে দেখতে হবে কতটুকু বাড়ছে। কেউ যদি আগে থেকে ওষুধ না খেয়ে থাকেন, হঠাৎ করে প্রেশার বেড়ে যায় এবং প্রথম দিকে যদি অল্প বাড়ে, তাহলে জীবন-যাপনের পরিবর্তনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। আর যদি হঠাৎ করে একেবারে বেশি বেড়ে যায়, তখন চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ খেতে হবে।
উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তির যদি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, তাহলে তিনি প্রতি ছয় মাস অন্তর রক্তচাপ পরিমাপ করাবেন। আর যদি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না থাকে, তাহলে এক থেকে দেড় মাস অন্তর বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী রক্তচাপ পরিমাপ করাতে হবে।
সবচেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে Naturicare আয়ুর্বেদিক পণ্য কিনতে, এখানে ক্লিক করুন, click here
Naturicare.in
FAQ | হাই প্রেসার
প্রশ্ন : হাইপার টেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ বলতে আমরা কী বুঝি
উত্তর : সবার শরীরেই রক্তে নির্দিষ্ট একটি চাপ থাকে। সিস্টোলিক যেটা সেটা যদি ১৪০ বা তার বেশি হয়, আর ডায়াস্টোলিক বা তার নিচেরটা যদি ৯০ বা তার বেশি হয়, তাহলেও তাকে উচ্চ রক্তচাপ বলা হয়।
প্রশ্ন : এই উচ্চ রক্তচাপ কতটা ভয়াবহ হতে পারে এবং মানুষের জীবনে এর কারণে কী কী জটিলতা হতে পারে?
উত্তর : উচ্চ রক্তচাপ তো অনেক জটিলতা তৈরি করে। তার আগে আমরা একটু জেনে নিই উচ্চ রক্তচাপের কী লক্ষণ রয়েছে বা এটা হলে মানুষ কী বোধ করে।
প্রশ্ন : উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার কারণগুলো কী কী?
উত্তর : শতকরা ১০০ ভাগ রোগীর ৯৫ ভাগের মধ্যে সাধারণত কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না। বাকি পাঁচ ভাগের মধ্যে কারণ থাকে। এর মধ্যে রয়েছে কিডনিজনিত রোগ, কিছু হরমোনাল রোগ, কিছু রক্তনালির রোগ ইত্যাদি।
প্রশ্ন : রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রিত থাকলে কী কী জটিলতা হতে পারে?
উত্তর : শরীরের নির্দিষ্ট কিছু সমস্যা হয়। যেমন ব্রেন স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক, চোখে সমস্যা, কিডনির সমস্যা। উচ্চ রক্তচাপের কারণে মূলত চারটি অঙ্গেরই ক্ষতি হতে পারে।









