Table of Contents
ফ্যাটি লিভার হলে কি
ফ্যাটি লিভার হলো লিভারে যখন ৫% এরও বেশি চর্বি জমে যায় এবং এর ফলে লিভারের আকার আকৃতি বৃদ্ধি পায় ও লিভারের স্বাভাবিক কার্যাবলী হ্রাস পায়। বিশ্বে প্রতি ৪ জনে ১ জন ফ্যাটি লিভার রোগে আক্রান্ত এবং এ রোগের অগ্রগতির পরবর্তী ধাপ হচ্ছে ন্যাশ (NASH)। ন্যাশ হলো লিভারে যখন ৫% এরও বেশি চর্বি থাকে এবং সেই সাথে লিভারের কোষমালায় প্রদাহ ও বেলুনের মতো ফুলে থাকা কোষের সমন্বয় ঘটে। এতে লিভার দ্রুত খারাপ হয়ে সিরোসিস ও তার জটিলতা জনিত পেটে পানি, পায়ে পানি, রক্ত বমি, কালো পায়খানা, ঘন ঘন অজ্ঞান হয়ে যাওয়া সহ লিভার ক্যান্সারের আবির্ভাব ঘটতে পারে।
বর্তমানে বিশ্বব্যাাপী ৭-১২% প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি ন্যাশ রোগে আক্রান্ত যা ২০৩০ সালের মধ্যে ৬৩% পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আগামী ২০ বছরের মধ্যে ন্যাশ হতে যাচ্ছে লিভার ট্রান্সপ্লান্টের ১ নম্বর কারণ। দেহের স্থুলতা, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে চর্বির আধিক্য রয়েছে এমন ব্যক্তিবর্গ সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন।
ফ্যাটি লিভার হলে কি সমস্যা হয়
- অনিয়ন্ত্রিত বা অনিয়মিত খাদ্যাভাসের ফলে লিভারের ওপর চাপ পড়ে। ফলে হজমে সমস্যা হয় ও খাবারে অরুচি চলে আসে।
- খাবার সময় বমি বমি ভাব হতে পারে
- অনেক সময় পেট ফুলে যেতে পারে
- পেট ফুলে যাওয়ার সঙ্গে শরীরের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ফুলে যেতে পারে
- হঠাৎ করেই ওজন কমে যেতে পারে
- ফ্যাটি লিভারের সমস্যা হলে মাথাব্যথা, ডিপ্রেশন বা মন খারাপ এসবও হতে পারে
- দেহের ওজন বেড়ে যাওয়া।
- শারীরিক দুর্বলতা বা অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে পড়া।
- কাজে আলস্য, শুয়ে থাকতে ইচ্ছে করা, শরীর ম্যাজম্যাজ করা, শরীরে শক্তি না পাওয়া, বিরক্তি বোধ করা।
- পেটের উপরিভাগে ডান পাশে অস্বস্তি লাগা কিংবা ব্যথার অনুভূতি হওয়া।
- একই সাথে উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, রক্তে চর্বির আধিক্য (TG, Cholesterol), উচ্চ SGPT, হাইপোথাইরয়েডিজমের সমস্যাও দেখা দিচ্ছে।
- সেই সাথে স্ট্রোকের ঝুঁকি, হার্ট এট্যাকের ঝুঁকি, বিভিন্ন অঙ্গের ক্যান্সারের ঝুঁকিও বাড়ছে।
যেভাবে বুঝবেন ফ্যাটি লিভার হচ্ছে
- অনেক সময় অজান্তেই লিভারের কাজ করার ক্ষমতা কিছুটা ব্যাহত হয়। কখনও কখনও বিলিরুবিন বেড়ে যায়। আবার অনেক ক্ষেত্রে বিলিরুবিন বেড়ে গেলে অথবা বছরে একবার নিয়ম করে চেকআপ করার সময় লিভার এনজাইম দেখে নিলে ভালো হয়।
- ফ্যাটি লিভারের সব থেকে বড় লক্ষণ স্বাভাবিকের থেকে বেশি কোমরের মাপ বা মোদ্দা কথা ভুঁড়ি।
- লিভারে চর্বি জমলে স্বাভাবিক কাজ কিছুটা ব্যহত হয়। খাওয়ার ইচ্ছে কমে যায়, খাবারে অরুচি হয়, দ্রুত ওজন কমা, বমি বমি ভাব, বমিও হওয়া, খুব দুর্বল লাগা ও কোনো কাজ করতে ইচ্ছে করে না।
- ফ্যাটি লিভার হলে মাথাব্যথা, মন খারাপ ও ডিপ্রেশন, আচমকা কাঁপুনিসহ নানা উপসর্গ দেখা দেয়।
- নখ বা চোখ হলদেটে লাগলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে লিভার ফাংশন টেস্ট করিয়ে নিতে হবে।
- হজমের সমস্যা ও অ্যাসিডিটি সমস্যা হতে পারে।
- অপরিমিত মদ্যপান করলে লিভারের অসুখের ঝুঁকি বাড়ে। এ ছাড়া টিবির ওষুধ, হরমোন ওষুধ, কিছু ব্যথার ওষুধসহ কয়েকটি অ্যান্টিবায়োটিকে লিভারের কর্মক্ষমতা কমে যেতে পারে।
ফ্যাটি লিভার থেকে মুক্তির উপায়
- দেহের বাড়তি ওজন কমিয়ে নির্দিষ্ট ওজন বজায় রাখতে হবে।
- প্রতি দিন নিয়ম করে (অন্তত ১ ঘন্টা) শারীরিক ব্যায়াম করতে হবে।
- পর্যাপ্ত ঘুম (অন্তত ৭-৮ ঘন্টা, রাত ১০ টা থেকে ভোর ৫-৬ টা পর্যন্ত) ও বিশ্রাম নিতে হবে।
- বাজে তেল ও অধিক শর্করা জাতীয় খাবার (ভাত, রুটি, চিড়া, মুড়ি, চিনি মিষ্টি গুড়, মিষ্টি জাতীয় খাবার ও মিষ্টি জাতীয় ফল) যথাসম্ভব কম এবং ক্ষেত্র বিশেষে পরিহার করতে হবে।
- প্রসেসড ফুড, ফাস্ট ফুড, জাঙ্ক ফুড, কার্বনেটেড কোমল পানীয় এড়িয়ে যেতে হবে।
- প্রচুর পরিমানে আঁশযুক্ত ফল ও তাজা শাক সবজি খেতে হবে।
- তেল সমৃদ্ধ বড় মাছ খেতে হবে।
- কুসুম সহ ডিম ও মুরগির মাংস খাওয়া যেতে পারে।
- টক দই, পনির খুবই উপাদেয়।
- চিনি ছাড়া গ্রীন টি, কফি; সকল প্রকার বাদাম, সালাদ ইত্যাদি খাদ্যাভ্যাস ন্যাশ নিরাময়ে সহায়ক।
- সর্বোপরি আয়েশি জীবন পরিহার করে কায়িক পরিশ্রম বাড়াতে হবে (সংক্ষিপ্ত পথে পায়ে হেঁটে যাওয়াই শ্রেয়, ৫-৬ তলা ভবনে লিফটে না চড়ে পায়ে হেঁটে ওঠা যেতে পারে)
ফ্যাটি লিভার হলে কি খাওয়া উচিত
- সবুজ শাকসবজি: গবেষণা বলছে, সবুজ পাতাওয়ালা শাকসবজির মধ্যে যে পলিফেনল ও নাইট্রেট পাওয়া যায়, তা যকৃতের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। তবে রান্না ও সেদ্ধ করে ফেললে এর পলিফেনলের পরিমাণ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের কার্যকারিতা অনেকটাই কমে যায়। তাই সেদ্ধ করে পানি না ফেলে বা সম্ভব হলে কাঁচা সালাদে যতটা সম্ভব সবুজ পাতাওয়ালা সবজি, যেমন শাক, লেটুস ও অন্যান্য পাতা খেতে চেষ্টা করুন।
- ডাল ও বীজজাতীয় খাবার: ডাল, ছোলা, মটরশুঁটি ইত্যাদি খাবারে স্টার্চ ও আঁশ প্রচুর। এসব খাবার পরিপাকতন্ত্রের জন্য স্বাস্থ্যকর, একই সঙ্গে ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে সাহায্য করে। সয়াপ্রোটিন ও টফুও উপকারী। সয়াতে যে বিটা কনগ্লাইসিন থাকে, তা ট্রাইগ্লিসারাইড ও ভিসেরাল ফ্যাট কমায়। সূর্যমুখীর বীজে আছে প্রচুর ভিটামিন ই, যা ফ্যাটি লিভারের জন্য ভালো।
- সামুদ্রিক মাছ: ইলিশ, রূপচাঁদা, টুনা, স্যামন, সার্ডিন ইত্যাদি ওমেগা ৩ তেলযুক্ত সামুদ্রিক মাছ উপকারি এইচডিএল কোলেস্টেরল বাড়ায় এবং ক্ষতিকর ট্রাইগ্লিসারাইড কমিয়ে যকৃতে চর্বি ও প্রদাহ কমায়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, সপ্তাহে অন্তত তিন দিন মাছ খাওয়া উচিত।
- ওটস ও জটিল শর্করা: ফ্যাটি লিভার থেকে রেহাই পেতে আপনাকে জটিল শর্করা, যেমন ওটমিল বা লাল আটার বা যবের রুটি খেতে হবে।
- লেবু, টক দই: শরীর থেকে যতটা টক্সিন বার করে দিতে পারবেন, লিভার ততটাই সুস্থ থাকবে। দিনে কয়েক বার গরম জলে পাতিলেবুর রস দিয়ে সেই জল খান। ডায়েটে রাখুন টক দইয়ের মতো প্রোবায়োটিক।
- বাদাম: নানা ধরনের বাদাম রাখুন প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায়। বাদাম ইনসুলিন রেজিসট্যান্স কমায়, প্রদাহ ও অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। চার-পাঁচটা আখরোট, কাজুবাদাম হতে পারে আপনার রোজকার বৈকালিক নাশতা।
- মসলা: কাঁচা হলুদের কারকিউমিন ও কাঁচা রসুন যকৃতের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে।
ফ্যাটি লিভার হলে যে ধরনের খাদ্যাভ্যাস মেনে চলতে হবে
- অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভারে যারা আক্রান্ত আছেন, তাদের প্রথমেই অ্যালকোহল গ্রহণ করা বন্ধ করতে হবে।
- আপনার যদি দুধ চা খাওয়ার অভ্যাস থাকে বা কনডেন্সড মিল্ক দিয়ে তৈরি চা বা কফি খাওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে সেই অভ্যাস পরিহার করতে হবে। ঘন দুধের তৈরি খাবার বা ফুলক্রিম মিল্ক খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।
- ফ্যাটি লিভার দূর করতে খাদ্যতালিকায় অবশ্যই ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে।
- ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার আপনার হজমে সাহায্য করবে, ক্ষুধাটাকে দমিয়ে রাখবে এবং আপনার পেট অনেক বেশি সময় পর্যন্ত ভরা থাকবে৷ তাই খাদ্যতালিকায় অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে।
- বিভিন্ন রঙের শাকসবজি খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। যেমন – বিটরুট, গাজর, মিষ্টি কুমড়া, শিম, বরবটি, ব্রকলি ইত্যাদি। এছাড়াও আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের দেশীয় শাক পাওয়া যায়। আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন যেকোনো একটি দেশীয় শাক।
- অনেকেই ভেবে থাকেন ফ্যাটি লিভার হলে প্রোটিন গ্রহণ একদমই কমিয়ে দিতে হবে। এটা একটা ভ্রান্ত ধারণা। আপনাকে অবশ্যই উন্নত মানের প্রোটিন খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। তবে কিছু বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। যেমন – যে মাছটি খাচ্ছেন সেই মাছের একেবারে চর্বির অংশটি বাদ দিয়ে খেতে হবে। অনেকেই মুরগির চামড়া খেতে পছন্দ করেন, তবে ফ্যাটি লিভার হলে অবশ্যই মুরগি চামড়া ছাড়িয়ে খেতে হবে৷ আপনি মাঝেমধ্যে গরুর মাংস খেতে পারেন, তবে সেক্ষেত্রে চর্বির অংশটি বাদ দিয়ে শুধু সলিড ১ বা ২ টুকরো মাংস খেতে পারবেন ১ বেলা।
- আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় একটি সেদ্ধ ডিম রাখতে পারেন। ডেইরি প্রোডাক্টের এর মধ্যে খেতে পারেন টক দই, নন ফ্যাট মিল্ক।
- এছাড়াও দেশীয় মৌসুমী বিভিন্ন ফল আপনার খাদ্যতালিকায় যোগ করতে পারেন।
- খাবার তৈরিতে তেলের ব্যবহার কমাতে হবে। অতিরিক্ত তৈলাক্ত ও মসলাজাতীয় খাবার কম খেতে হবে।
ফ্যাটি লিভারের ব্যায়াম
- দিনে ২ মিনিট প্ল্যাঙ্ক: এই ব্যায়ামটি করতে পারলে শরীরের কোর স্ট্রেন্থ বৃদ্ধি পায়। সহজে বললে, গোটা দেহেরই ব্যায়াম হয়, শক্তি বাড়ে। এক্ষেত্রে উপুড় হয়ে শুরু পড়ুন। তারপর দুই হাত কনুই থেকে ভাঁজ করে শরীরের পাশে রাখুন। এই অবস্থায় হাতের বলে দেহকে উপরের দিকে তুলুন। মাথা থেকে পা পর্যন্ত একদম একই লাইনে থাকবে। এই অবস্থায় ৩০ সেকেন্ড স্থির থাকুন। এভাবে ৩ থেকে ৪ সেট করুন। এতে পেটের চর্বি গলে যাবে। এমনকী কমবে ফ্যাটি লিভারের প্রকোপ। দ্রুত ফল পাবেন।
- অ্যাবডোমিনাল ক্রাঞ্চেস: এই ব্যায়াম করলে পেটের পেশি সুগঠিত হয়। ঠিকমতো অভ্যাস করলে সিক্স প্যাক অ্যাবসও পেতে পারেন। এক্ষেত্রে পা হাঁটু থেকে ভাঁজ করে চিৎ হয়ে শুয়ে পড়ুন। দুটি হাতকে মাথার পিছনে সাপোর্ট দিন। এই অবস্থায় পেটের বলে শরীরকে উপর দিকে তুলুন। চেষ্টা করুন যতটা সম্ভব মাথা হাঁটুর কাছে নিয়ে যাওয়ার। তারপর আবার আগের অবস্থায় ফেরত আসুন। এভাবে পরপর ১০বার করুন। এই কৌশলে দিনে ৪টি সেট করতে পারলে উপকার পাবেন হাতেনাতে। কমবে লিভারে জমে থাকা ফ্যাট।
- রেজিস্টেন্স ট্রেনিং ও ওয়েট লিফটিং: ফ্যাটি লিভারকে মাত দিতে গেলে আপনাকে ওয়েট ট্রেনিং বা রেজিস্টেন্স ট্রেনিং করতে হবে। এই ব্যায়ামের মাধ্যমে গোটা দেহ থেকে দ্রুত গতিতে মেদ ঝরে যায়। পেশি হয় সুগঠিত। তাই প্রতিনিয়ত এই ব্যায়াম করা জরুরি।
- হাঁটাতেই মোক্ষলাভ: হাঁটার থেকে সহজ কোনও ব্যায়াম এখনও আবিষ্কার হয়নি। ৮ থেকে ৮০ সকলেই এই ব্যায়াম করতে পারেন। তবে হেলেদুলে হাঁটলে তেমন একটা লাভ পাবেন না। বরং আপনাকে ঘাম ঝরিয়ে হাঁটতে হবে। ঘাম ঝরলেই বুঝবেন লাভ হয়েছে। দিনে মাত্র ৩০ মিনিট করে সপ্তাহে ৫ দিন হেঁটে দেখুন, উপকার পাবেন।
সবচেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে Naturicare আয়ুর্বেদিক পণ্য কিনতে, এখানে ক্লিক করুন, click here
Naturicare.in
FAQ | ফ্যাটি লিভার
Q1. ফ্যাটি লিভার একটি গুরুতর সমস্যা?
উঃ। ফ্যাটি লিভার কিছু গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, যেমন লিভার সিরোসিস এবং ক্যান্সার, যদি প্রাথমিক চিকিৎসা না করা হয়।
Q2. ফ্যাটি লিভার কি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে পারে?
উঃ। ফ্যাটি লিভার নিয়ন্ত্রণে যথাযথ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে, ক্ষতি বিপরীত হতে পারে, এবং লিভার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে পারে।
Q3. আমি কিভাবে আমার ফ্যাটি লিভার কমাতে পারি?
উঃ। অ্যালকোহল কমানোর পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং ব্যায়াম করা ফ্যাটি লিভার কমাতে সাহায্য করতে পারে।
Q4. ফ্যাটি লিভারের সাথে কি খাবেন না?
উঃ। ভাজা খাবার, মাংস, চিনি, স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা খুব বেশি চিনিযুক্ত পানীয় না খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
Q5. ফ্যাটি লিভারে কি খাবেন?
উঃ। চিকিত্সকরা সাধারণত খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন যেমন – বাদাম, গোটা শস্য, সামুদ্রিক খাবার, লেবু, শাকসবজি, অলিভ অয়েল ইত্যাদি। এই খাবারগুলো ফ্যাটি লিভার কমাতে সাহায্য করে।